প্রকাশকাল: ১২ আগস্ট ২০২৫
ধারণাপত্র
বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলন তথা জনমানুষের মুক্তি ও অধিকার আদায়ের প্রতিটি পরতে তরুণরাই মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে। যার সর্বশেষ উদাহরণ তারুণ্যের নেতৃত্বেপরিচালিত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কর্তৃত্ববাদের পতন। যা শুধু জাতীয় নয়, বৈশ্বিকপর্যায়েও এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। সঙ্গতকারণেই তারুণ্যের এই শক্তি ও আদর্শকে ধরে রাখতে, জাতীয় ও স্থানীয় উভয় পর্যায়ে তাদের কণ্ঠস্বর উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। তবে বাংলাদেশের তারুণ্যের কণ্ঠে হতাশার সুর, উপেক্ষার অভিমান ক্রমশ তীব্র হয়ে উঠছে। রাজনৈতিক সদিচ্ছা, দৃষ্টিভঙ্গিগত সংকীর্ণতা ও কাঠামোগত বৈষম্যের কারণে সমাজের নীতিনির্ধারণ-প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণ ব্যাহত হচ্ছে। তাই তরুণদের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটিয়ে একটি বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক, জবাবদিহিমূলক ও সুশাসিত বাংলাদেশ বিনির্মাণে যুবসমাজের সম্পৃক্ততা নিশ্চিতই হোক আন্তর্জাতিক যুব দিবস-২০২৫ এর অঙ্গীকার।
আন্তর্জাতিক যুব দিবস
১৯৯১ সালে অষ্ট্রিয়ার ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের বিশ্ব যুব ফোরামে অংশগ্রহণকারী তরুণদের দাবির প্রেক্ষিতে ১৯৯৮ সালে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের “ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অব মিনিস্টারস রেসপন্সিবল ফর ইয়ুথ” এ ১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব করা হয়। ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ প্রস্তাবটির প্রতি সমর্থন জানায়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০০ সাল থেকে জাতিসংঘের উদ্যোগে ১২ আগস্ট ‘‘আন্তর্জাতিক যুব দিবস’’ হিসেবে উদ্যাপন করা হয়। এ বছর আন্তর্জাতিক যুব দিবসের প্রতিপাদ্য "Local Youth Actions for the SDGs and Beyond" যার মূল বার্তা হচ্ছে এসডিজি বাস্তবায়নে স্থানীয় তরুণদের অংশগ্রহণ ও উদ্ভাবনী উদ্যোগের অগ্রাধিকার।
পুরো ধারণাপত্রের জন্য এখানে ক্লিক করুন