Governance Challenges in Mobile Financial Services Sector in Bangladesh

প্রকাশকাল: ২৭ মে ২০২৫

বাংলাদেশে মূলত গ্রামীণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আয়ের জনগণের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ২০১১ সালে এমএফএস কার্যক্রম চালু হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক এই খাতের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ও তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। মোবাইল আর্থিক সেবা বা এমএফএস খাতে সহজ লেনদেন প্রক্রিয়া, সেবার বৈচিত্র্য, লেনদেনের বর্ধিত সীমা, সরকারি প্রণোদনা প্রাপ্তির সুযোগ ইত্যাদি কারণে ব্যাংকিং ব্যবস্থার তুলনায় এমএফএস-এর ব্যবহার বেশি হচ্ছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে এমএফএস হিসাবধারীর হার ছিল ৪৭.৮ শতাংশ। এছাড়া এমএফএস ব্যবহার করে বিদেশ থেকে রেমিটেন্স পাঠানোও জনপ্রিয় হচ্ছে। ২০২৪ সালে এমএফএসের মাধ্যমে বৈধ প্রক্রিয়ায় বিদেশ থেকে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার ৭৮৬ কোটি টাকা। ক্রমবর্ধমান গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেনের পরিমাণ বিবেচনায় এমএফএস বাংলাদেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় আর্থিক খাত হলেও এ খাতে কিছু সীমাবদ্ধতা ও চ্যালেঞ্জ বিদ্যমান।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) দেশের ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতসহ অন্যান্য জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত এবং এই চ্যালেঞ্জ থেকে উত্তরণে বহুমুখী গবেষণা ও অধিপরামর্শ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এমএফএস খাতে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে এই গবেষণা করা হয়েছে।

নভেম্বর ২০২৩ থেকে ১৫ মে ২০২৫ পর্যন্ত সময়ে এই গবেষণার তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও প্রতিবেদন প্রণয়ন করা হয়েছে।

বিস্তারিত জানতে নিচে ক্লিক করুন-