26 April 2021

ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছাস, লবনাক্ততা, বন্যা এবং নদী ভাঙনে বাংলাদেশের উপকূল অঞ্চলে কোটি ৫০ লক্ষ এবং চরাঞ্চলে ৬৫ লক্ষ মানুষ মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করছে। ঘূর্ণিঝড় আমফানসহ সাম্প্রতিক দুর্যোগে উপকলে বসবাসকারী প্রায় কোটি ৯৫ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়, মোট ৩৭৫৭ জন মৃত্যুবরণ করে এবং দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রাকৃতিক রক্ষাকবচ সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য, গাছ সরকারি অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়। লক্ষণীয় যে সাম্প্রতিককালে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ বৃদ্ধি পেলেও সাড়া প্রদান, দুর্যোগ সহনীয় অবকাঠামো বিশেষকরে উপকূলীয় বেড়িবাঁধ নির্মাণ এবং তার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুশাসনের ঘাটতির কারণে কম প্রবল দুর্যোগেও সম্পদ অবকাঠামোগত ক্ষয়-ক্ষতি ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই প্রেক্ষিতে টিআইবি আমফানসহ পূর্বে সংঘটিত ৪টি দুর্যোগ- ঘূর্ণিঝড় সিডর (২০০৭), আইলা (২০০৯), রোয়ানু (২০১৬) বন্যা (২০১৯) মোকাবেলায় সরকার গৃহীত কার্যক্রমে সুশাসনের অগ্রগতি ঘাটতিসমূহ সামষ্টিক অভিজ্ঞতার আলোকে বিশ্লেষণ করে ‘‘দুর্যোগ মোকাবেলায় সুশাসনের চ্যালেঞ্জ উত্তরণের উপায়: ঘূর্ণিঝড় আমফানসহ সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা” শীর্ষক একটি গবেষণা পরিচালনা করেছে যা ২০২০ সালের ২৪ ডিসেম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য  এখানে ক্লিক করুন