বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ যুব শ্রেণিভুক্ত। লেবার ফোর্স সার্ভে অনুসারে বাংলাদেশে কর্মহীন ব্যক্তির সংখ্যা (১৫ বছরের উর্ধ্বে) বৃদ্ধি পাচ্ছে - ২০০৭ সালে ২১ লক্ষ (৪.৩%) থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১০ সালে কর্মহীন ব্যক্তির সংখ্যা হয় ২৬ লক্ষ (৪.৫%)। বর্তমান সরকারের দলীয় নির্বাচনী ইশতেহারে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমপর্যায়ের শিক্ষায় শিক্ষিত যুবদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে পরিকল্পনার উল্লেখ ছিল। রাজনৈতিক অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে মাধ্যমিক ও তদূর্ধ্ব পর্যায়ের শিক্ষায় শিক্ষিত বেকার যুবদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাধীন ভিত্তিতে ‘ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি’ নামে সাময়িক কর্মসূচি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচিটি বাস্তবায়নকারী দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন যুব অধিদপ্তর।
পুরো রিপোর্টের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
তৈরি পোশাক খাত প্রাতিষ্ঠানিক অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানকারী এবং দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড হিসেবে বিবেচিত। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক কারখানার সংখ্যা ছিল মাত্র ৫০টি এবং কর্মরত শ্রমিকের সংখ্যা ছিল কয়েক হাজার। বর্তমানে বাংলাদেশে ৫,৪০০টি তৈরি পোশাক কারখানা রয়েছে, যেখানে কর্মরত শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ৪০ লক্ষ, যাদের প্রায় ৮৫% নারী। এ কারণে তৈরি পোশাক শিল্পকে এককভাবে নারীদের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানকারী বলা হয়। গ্রামীণ নিম্ন আয়ের পরিবার থেকে আসা অধিকাংশ নারী শ্রমিকের কর্মসংস্থান তাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এবং পারিবারিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করেছে। পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
একটি দেশের পল্লী উন্নয়নের সাথে অবকাঠামো উন্নয়ন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অবকাঠামো উন্নয়ন এবং কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির মধ্যে ইতিবাচক সম্পর্ক রয়েছে, যেহেতু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে কৃষিপণ্য স্থানান্তর করার ওপর নির্ভর করে পণ্যের মূল্য। তবে শুধু কৃষি উন্নয়ন নয়, শিল্প উন্নয়নের ক্ষেত্রেও অবকাঠামো উন্নয়নের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক রয়েছে। সার্বিকভাবে দেখা যায় অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে পল্লী উন্নয়নে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের (এলজিআরডি) স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকে।
পুরো ভার্সনের জন্য এখানে ক্লিক করুন
২০০৭-০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সশস্ত্রবাহিনীর সহায়তায় সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনার পাশাপাশি উক্ত সরকারের আমলে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার কাজে সম্পৃক্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের একাংশের ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির ক্ষেত্র, ধরন ও প্রক্রিয়া এবং এসকল দুর্নীতির কারণ ও প্রভাব সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়েছে। বেসামরিক কার্যক্রমে সামরিক বাহিনী জড়িত হলে ক্ষমতার অপব্যবহারের কী ধরনের সুয়োগ ও ঝুঁকি সৃষ্টি হয় তা বিশদভাবে জানতে এই গবেষণাটি সহায়ক হবে। পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি প্রতিরোধে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি:
ব্যর্থতার ভারে অগ্রগতি ম্লান- টিআইবি