২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮

১৯৫০ সালে যাত্রা শুরু হওয়া মোংলা সমুদ্র বন্দর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর। একইসাথে ১৯৫০ সালে খুলনার চালনা নামক স্থানে ‘চালনা শুল্ক কাচারি’র যাত্রা শুরু হয়, যা ১৯৬৫ সালে ‘মোংলা কাস্টম হাউজ’ নামে পরিবর্তিত হয়।দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মোংলা বন্দরের ভূমিকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময়। চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম তথা পদ্মা সেতু, রূপসা রেল সেতু ও খানজাহান আলী বিমানবন্দরসহ এই অঞ্চলের অবকাঠামোগত রূপান্তরের প্রেক্ষিতে মোংলা বন্দরের আন্তর্জাতিক, জাতীয় ও আঞ্চলিক বাণিজ্যিক গুরুত্ব অধিকতর বৃদ্ধি পেয়েছে। 

বুড়িমারী স্থলবন্দরটি লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত। ১৯৮৮ সালে বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ২০০২ সালে স্থলবন্দর হিসেবে ঘোষিত হলেও এর আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয় ২০১০ সালে। আমদানি রপ্তানির পরিমাণ অনুযায়ী বুড়িমারী স্থলবন্দরটি বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম স্থলবন্দর। 

দুর্নীতিবিরোধী সামাজিক আন্দোলনকে জোরদার করার লক্ষ্যে সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে টিআইবি সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সেবাখাতের ওপর গবেষণা ও নানামুখী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিভিন্ন সময়ে টিআইবি দেশের অর্থনীতি ও বৈদেশিক বাণিজ্যের অন্যতম চালিকাশক্তি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ও কাস্টম হাউজ, বেনাপোল স্থলবন্দর ও কাস্টম হাউজ, টেকনাফ স্থলবন্দর এবং বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশনে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ নিরূপণ ও তা উত্তরণের উপায় নির্ধারণে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর মোংলা বন্দর ও কাস্টম হাউজের ওপর প্রথমবারের মতো এবং বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশনের ওপর ফলোআপ গবেষণা হিসেবে বর্তমান গবেষণা সম্পন্ন করা হয়েছে।

বিস্তারিত জানতে নিচে ক্লিক করুন