প্রকাশ: ২৪ জুলাই ২০২২
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাত। চাহিদার অপরিহার্যতার প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ সরকারের একটি অগ্রাধিকার ক্ষেত্র। শতভাগ বিদ্যুতায়নসহ এখাতে সরকারের সাফল্যও উল্লেখযোগ্য। দেশের সকল জনগণের জন্য সুলভ, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি সরবরাহের প্রতিশ্রুতিও সরকার দিয়েছে। পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতির (১৮-ক অনুচ্ছেদ) অংশ। এছাড়া,প্যারিস চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ গ্রীন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যা টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট ৭ এবং ১৩ অর্জনেরও পূর্বশর্ত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এমন প্রতিশ্রুতি থাকলেও সরকার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী কয়লা ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি)-কে প্রাধান্য দিয়ে জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করছে। এছাড়া, দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ আইন ২০১০-এর আওতায় জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো অনুমোদন এবং পরিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকায় তা বাস্তবায়ন এখাতে সুশাসন নিশ্চিতে একটি বড় চ্যালেজ্ঞ। এ প্রেক্ষিতে প্রকল্পগুলোর পরিকল্পনা, অনুমোদন ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার দিকসমূহ সুশাসনের আঙ্গিকে পর্যবেক্ষণ ও বিশেষণ করার প্রয়োজনীয়তা থেকে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) সম্প্রতি ‘বাংলাদেশে কয়লা ও এলএনজি বিদ্যুৎ প্রকল্প: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক একটি গবেষণা পরিচালনা করে যা ২০২২ সালের ১১ মে প্রকাশিত হয়।
গবেষণায় প্রাপ্ত সার্বিক ফলাফলের ভিত্তিতে টিআইবি এই পলিসি ব্রিফটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিবেচনার জন্য উপস্থাপন করছে
পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন।